⁄ জীবনযাপন ⁄ সংবাদ
ভালো থাকুন
ডা. শরদিন্দু শেখর রায় | ০৯ মে, ২০১৬
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ওষুধ নিয়মিত সেবন করেও কাজ হচ্ছে না! ওষুধ পাল্টে বা মাত্রা বাড়িয়েও একই অবস্থা? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপের কারণটা খুব সাদামাটা কিছু বিষয়ের মধ্যে লুকিয়ে থাকতে পারে। একটু খোঁজ করলেই তার হদিস মিলবে।
* রোগী ঠিক ওষুধ ঠিক মাত্রায় সেবন করছেন কি না, যাচাই করতে হবে। ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ ঠিক মাত্রায় সেবন করেন না কেউ কেউ। আবার কেউ কেউ অনিয়মিত খান। তাঁদের ধারণা, শরীর ঠিক মনে হলে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে আর ওষুধ লাগবে না। তাই প্রায়ই ওষুধ বাদ দেন। এটা বিপজ্জনক।
* রোগীর জীবনযাপনের ধরনেও গরমিল থাকতে পারে। ওজন নিয়ন্ত্রণ, নিয়মিত ব্যায়াম, ধূমপান ও তামাক-জর্দা বর্জন এবং খাবারে লবণের পরিমাণ কমিয়ে দিলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ অনেকটা সহজ হয়ে যায়। কিন্তু কাঁচা লবণ খাওয়া নিষেধ শুনে হয়তো রোগী লবণ ভেজে খাচ্ছেন। সালাদে, প্রক্রিয়াজাত খাবারে, আচারে ও ভর্তায় প্রচুর লবণ খাচ্ছেন। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।
* স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বা ব্যথানাশক সেবন করলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। তাই কী কী ওষুধ খাচ্ছেন, তা চিকিৎসককে জানাতে হবে।
* হাসপাতালে বা চিকিৎসকের চেম্বারে গেলেই অনেকের রক্তচাপ যায় বেড়ে। এ ক্ষেত্রে রোগীকে আশ্বস্ত করে পাঁচ মিনিট বিশ্রামের পর আবার রক্তচাপ মেপে দেখতে হবে। অথবা বাড়িতে স্বাভাবিক সময়ে রক্তচাপ মেপে তার তালিকা করা যেতে পারে।
* কিডনি ও হরমোনজনিত নানা রোগে, স্থূলতার কারণে সৃষ্ট ঘুমের সমস্যায় অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ দেখা যায়। এসব ক্ষেত্রে ওই রোগটি না সারালে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়ে।
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
* রোগী ঠিক ওষুধ ঠিক মাত্রায় সেবন করছেন কি না, যাচাই করতে হবে। ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধ ঠিক মাত্রায় সেবন করেন না কেউ কেউ। আবার কেউ কেউ অনিয়মিত খান। তাঁদের ধারণা, শরীর ঠিক মনে হলে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে আর ওষুধ লাগবে না। তাই প্রায়ই ওষুধ বাদ দেন। এটা বিপজ্জনক।
* রোগীর জীবনযাপনের ধরনেও গরমিল থাকতে পারে। ওজন নিয়ন্ত্রণ, নিয়মিত ব্যায়াম, ধূমপান ও তামাক-জর্দা বর্জন এবং খাবারে লবণের পরিমাণ কমিয়ে দিলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ অনেকটা সহজ হয়ে যায়। কিন্তু কাঁচা লবণ খাওয়া নিষেধ শুনে হয়তো রোগী লবণ ভেজে খাচ্ছেন। সালাদে, প্রক্রিয়াজাত খাবারে, আচারে ও ভর্তায় প্রচুর লবণ খাচ্ছেন। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।
* স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বা ব্যথানাশক সেবন করলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। তাই কী কী ওষুধ খাচ্ছেন, তা চিকিৎসককে জানাতে হবে।
* হাসপাতালে বা চিকিৎসকের চেম্বারে গেলেই অনেকের রক্তচাপ যায় বেড়ে। এ ক্ষেত্রে রোগীকে আশ্বস্ত করে পাঁচ মিনিট বিশ্রামের পর আবার রক্তচাপ মেপে দেখতে হবে। অথবা বাড়িতে স্বাভাবিক সময়ে রক্তচাপ মেপে তার তালিকা করা যেতে পারে।
* কিডনি ও হরমোনজনিত নানা রোগে, স্থূলতার কারণে সৃষ্ট ঘুমের সমস্যায় অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ দেখা যায়। এসব ক্ষেত্রে ওই রোগটি না সারালে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়ে।
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
তুমি হীনা জীবন রাজ্য তিমির ধরা;
কাজল আঁখি, পাপড়ি ঠোটে মিষ্টি হাসি
ফুল ফোটাব তোমার গাছে রাশি রাশি।
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
তাহলে
ফুল না অশ্রু
শ্রেয়
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
শুভকামনা রইল বন্ধু ।
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
শুভকামনা আপনার জন্যও বন্ধু!
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন
এই সদস্যের ভবিষ্যত সব পোস্ট মডারেট করুন